সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ও উন্নয়ন দর্শণ, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০, Allocation of Business অনুযায়ি মৎস্য ও প্রানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ম্যান্ডেট, ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী জাতি হিসাবে স্মার্ট এবং উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশে উন্নীতকরণ এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-এ উল্লিখিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় (২০২১-২০২৫) মৎস্য সেক্টরে অর্জিতব্য প্রধান লক্ষ্যসমূহ নির্ধারণ করা হয়েছে:
• ২০৪১ সালের মধ্যে মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত করা;
• ২০৩০ সালের মধ্যে SDG লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মাছের উৎপাদন ৬৫ হাজার মে.টনে উন্নীত করা;
• মৎস্য খামার যান্ত্রিকায়ন এবং অটোমেশন প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে নিবিড় চাষ পদ্ধতিতে মাছ উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ;
• চাষকৃত মাছের উৎপাদন ২০১৯-২০ সালের (২৫.৮৩ লক্ষ মেট্রিক টন) তুলনায় ১২.৫০ শতাংশ এবং মোট মাছের উৎপাদন ১১ শতাংশ বৃদ্ধি করা;
• দৈনিক মাথাপিছু মাছ গ্রহণের পরিমাণ ৭৩ গ্রাম নিশ্চিত করা;
• মাছ রপ্তানীর সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন; হিমায়িত চিংড়ি, মাছ ও ভ্যালু অ্যাডেড মৎস্যপণ্য রপ্তানি ১.০০ লক্ষ মে.টনে উন্নীতকরণ;
• মৎস্য খাতে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, বেকার যুবক ও যুবমহিলাদের দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে অধিকতর কর্মসংস্থান ও মৎস্য খাতে ২০-২৫ শতাংশ নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ;
• মৎস্যচাষি ও মৎস্যজীবীদের আয় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধিকরণ;
• আন্তর্জাতিক বাজারে মাছ ও চিংড়ি সরবরাহের প্রতিটি ধাপে উত্তম চাষ ব্যবস্থাপনা (GAP) ও সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলা;
•উন্মুক্ত জলাশয়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশীয় প্রজাতির মাছ সংরক্ষণ
• SDG-র ১৪ নম্বর লক্ষ্য পূরণে সমুদ্র এবং সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ও ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশের ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্রসীমায় সম্ভাবনাময় সমুদ্র-সম্পদনির্ভর সুনীল অর্থনীতি বা ব্লু-ইকোনমির পরিকল্পিত বাস্তবায়ন,
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস